নিজস্ব সংবাদদাতা : দুর্গাপুজো, কালীপুজো, ছটপুজো মিটে যেতেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের বাদ্যি কার্যত বেজে গিয়েছে। শাসক থেকে বিরোধী সবপক্ষই পঞ্চায়েত ভোটকে পাখির চোখ করে কার্যত ময়দানে নেমে পড়েছে। মঙ্গলবার রাজ্যজুড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘চলো গ্রামে যাই’ শীর্ষক বিশেষ জনসংযোগমূলক কর্মসূচি। মঙ্গলবার সেই কর্মসূচিতে গ্রামীণ হাওড়ায় এলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। মঙ্গলবার দুপুরে হাওড়া গ্রামীণ জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আমতা বিধানসভার মানকুর গ্যারেজ মোড়ে বিশেষ সভার আয়োজন করা হয়। মহিলা কর্মীদের উৎসাহিত করার পাশাপাশি স্থানীয় বেশ কয়েকটি যান রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। বিস্তারিত জানতে নীচে পড়ুন…
তিনি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মহিলাদের সাথে কথা বলে তাঁরা কী কী সরকারি সুবিধা পেয়েছেন সে সম্পর্কে জানতে চান। মন্ত্রীকে কাছে পেয়ে স্থানীয় মানুষ তাদের কথা তুলে ধরে। এদিন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান, পঞ্চায়েত ভোটকে সামনে রেখেই এই সভা। এদিনের পঞ্চায়েতি সভায় মূলত বিভিন্ন ব্লক ও বিভিন্ন বুথে মহিলা নেতৃত্বদের ডাকা হয়েছিল। তিনি আরও জানান, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ‘চলো গ্রামে যাই’ কর্মসূচিতে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলবেন। তাঁরা কী কী সরকারি সুবিধা পেয়েছেন সে বিষয়ে সবিস্তারে কথা বলবেন। যদিও পঞ্চায়েত ভোট কবে হতে চলেছে তা নিয়ে তাঁর জানা নেই বলে জানান চন্দ্রিমা দেবী। এদিনের এই কর্মসূচিতে মন্ত্রীর পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিধায়ক অরুণাভ সেন, হাওড়া গ্রামীণ জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী বিধায়ক প্রিয়া পাল, বিধায়ক সুকান্ত পাল, বিধায়ক নির্মল মাজি, বিধায়ক বিদেশ রঞ্জন বসু সহ অন্যান্যরা।