নিজস্ব সংবাদদাতা : করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে প্রায়শই শ্বাসকষ্ট দেখা দিচ্ছে। হঠাৎই নেমে যাচ্ছে অক্সিজেনের লেভেল। আর তাতেই সমস্যায় পড়ছেন গ্রামাঞ্চলের বহু মানুষ। কিছু মানুষের বাড়িতে পালস অক্সিমিটার থাকলেও দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারে নেই বললেই চলে।
অন্যদিকে, পালস অক্সিমিটার নিয়ে কালোবাজারিও চরমে। দেড়-দু হাজার টাকা দিয়েও মিলছে না। অন্যদিকে, অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল বুঝতে না পারায় সমস্যায় পড়ছেন বহু রোগী। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে অভিনব সিদ্ধান্ত নিল প্রশাসন।
জানা গেছে, গ্রামীণ হাওড়ার প্রতিটি আশা কর্মীকে অক্সিমিটার দেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই তার কাজও শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রথম পর্যায়ে উলুবেড়িয়া পৌরসভা, উলুবেড়িয়া-১ ও শ্যামপুর-১ ব্লকের সমস্ত আশাকর্মীর হাতে পালস অক্সিমিটার তুলে দেওয়া হয়।
এদিন আশা কর্মীদের হাতে অক্সিমিটারগুলি তুলে দেন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি মন্ত্রী পুলক রায়। বাকি ব্লকের আশা কর্মীদের হাতেও খুব শীঘ্রই অক্সিমিটার তুলে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।