নিজস্ব সংবাদদাতা : করোনা আবহের মধ্যেই মাথাচাড়া দিচ্ছে থাইল্যান্ডের নামাঙ্কিত ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’।জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৬ ই মে সন্ধ্যাতেই হানা দিতে পারে ধীর গতির আম্ফান।
আবহাওয়াবিদদের মতে,আগামী ১৬ ই মে স্থলভাগে এই ঝড় আছড়ে পড়তে পারে স্থলভাগে। ‘আম্ফান’ ঘূর্ণিঝড় শেষপর্যন্ত যদি আছড়ে পড়ে, তাহলে প্রবল ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঝড়ের অভিমুখ এখনও ধন্ধে রেখেছে আবহাওয়াবিদদের।
বাংলাতেও এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়া বিশারদরা। জানা গেছে, আমফান উত্তর অন্ধ্র উপকূলে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। যার ফলে ওডিশা উপকূল বরাবর ব্যাপক পরিমাণ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়াবিদদের মতে, ‘আম্ফান’ যদি মায়ানমারের দিকে যেতে শুরু করে তার প্রভাব পড়তে পারে এরাজ্যে।
পশ্চিমবঙ্গে এই ঝড়ের প্রভাব পড়লে তার পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। দক্ষিণবঙ্গের উপকূল সংলগ্ন পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় জেলায় ব্যাপক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থাকছে হাওড়া, কোলকাতা,হুগলি ও উত্তর ২৪ পরগনা জেলাতেও। যার ফলে ব্যাপক দুর্যোগের আশঙ্কা থাকছে।